দোয়েল চত্বরে থামে সময়, জেগে ওঠে ঐতিহ্যের ছায়া

বাংলার হাজার বছরের ঐতিহ্যকে বহন করে আমাদের মৃৎশিল্প ও কারুশিল্প। গ্রামবাংলার উঠান ও কারিগরের কর্মশালা থেকে জন্ম নেওয়া এই শিল্প আজ ছড়িয়ে পড়েছে শহরের জীবনে। দোয়েল চত্বর যেন সেই ঐতিহ্যেরই রঙিন প্রদর্শনী—যেখানে মাটির নিপুণ কাজ এবং কারুশিল্পের সৌন্দর্য মিশে আছে নাগরিক রুচির সঙ্গে।

গ্রামের গন্ধমাখা এসব শিল্পকর্ম এখন কারিগরের ঘর ছাড়িয়ে জায়গা করে নিচ্ছে শহুরে মানুষের বাসায়। প্রতিটি হাতের কাজই বলে যায় বাংলার সৌন্দর্য, ইতিহাস আর শিল্পীদের গল্প। সেই গল্প ছবির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন মোস্তফা মাহফুজ

১ / ১৪
মৃৎশিল্প, কারুশিল্প আর বেতশিল্প বাংলার এই তিন ঐতিহ্যবাহী শিল্পই আজ শহুরে জীবনে বিশেষভাবে জনপ্রিয়। এই শিল্পকে যেন একসঙ্গে দেখা পাওয়া যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বরে।
২ / ১৪
ক্রেতার অপেক্ষায়।
৩ / ১৪
ঢাকার বিখ্যাত রিকশা।
৪ / ১৪
মাটির তৈরি ঘোড়ার গাড়ি।
৫ / ১৪
মাটির তৈরি চায়ের কাপ।
৬ / ১৪
হাতে বানানো বাবুই পাখির বাসা।
৭ / ১৪
পণ্যের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ব্যস্ত এক দোকানি।
৮ / ১৪
দরদাম করতে ব্যস্ত ক্রেতা-বিক্রেতা।
৯ / ১৪
সাজানো বাহারি সব হস্তশিল্প।
১০ / ১৪
মাটির দেয়ালচিত্র পাওয়া যায় এখানে।
১১ / ১৪
ঘর সাজানোর জন্য মাটির তৈরি বাহারি ফল।
১২ / ১৪
পছন্দের পণ্য খুঁজতে ব্যস্ত এক ক্রেতা।
১৩ / ১৪
শিশুদের খেলনার পাশাপাশি ঘর সাজানোতেও এসব পণ্যের বেশ চাহিদা রয়েছে।
১৪ / ১৪
ঘর সাজানোর জন্য মাটির তৈরি হাতি।