শেষ হলো বন্ধুসভার মাসব্যাপী ভার্চ্যুয়াল সাংগঠনিক বৈঠক

সাংগঠনিক বৈঠক মাসব্যাপী মোট ১২টি পর্বে অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম পর্ব শুরু হয় ৩ অক্টোবর এবং সফলভাবে শেষ হয় ২৫ অক্টোবর। সারা দেশ থেকে ১২টি পর্বে অংশ নিয়েছেন ১০৪২ জন বন্ধু। এ ছাড়া বিভিন্ন পর্বে অংশ নেন জাতীয় পর্ষদের সদস্যরা, প্রথম আলোর স্থানীয় প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন বন্ধুসভার উপদেষ্টা ও পুরোনো বন্ধুরা।

মাসব্যাপী সাংগঠনিক বৈঠকের ১২টি পর্বে অংশ নিয়েছেন ১০৪২ জন বন্ধু।
ছবি: সংগৃহীত

‘এমন আয়োজন আরও আগে হলে ভালো হতো। তাহলে আরও আগে বন্ধুদের কাছে আসার সুযোগ পেতাম। মনের কথাগুলো খুব সহজে বলা যেত। যেমনটা এখন পারছি।’, ‘শুরুর দিন থেকে অপেক্ষায় ছিলাম কবে আমাদের পালা আসবে।’, ‘ভাই, আমাদের কবে?’

এ রকম শত প্রশ্নের অবতারণা হয়েছিল মাসব্যাপী ভার্চ্যুয়াল সাংগঠনিক বৈঠক ঘিরে। বন্ধুদের আগ্রহ–উদ্দীপনার কোনো শেষ ছিল না এই বৈঠক নিয়ে।

বলছিলাম প্রথম আলো বন্ধুসভা জাতীয় পরিচালনা পর্ষদের আয়োজনে হওয়া মাসব্যাপী ভার্চ্যুয়াল সাংগঠনিক বৈঠকের কথা।

এ বছর করোনা মহামারির কারণে সারা দেশের বন্ধুসভাগুলোর সঙ্গে সরাসরি সাংগঠনিক বৈঠক হয়নি। অনেক বন্ধুর মিষ্টি অভিযোগ ছিল, এ বছর কেন সাংগঠনিক বৈঠক শুরু হচ্ছে না। জাতীয় পর্ষদের ভাইয়া–আপুরা কেন আমাদের সঙ্গে এসে বৈঠক করছেন না!

বন্ধুরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকেন, তবে যেকোনো ভালো কাজ আমরা সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারব।
আনিসুল হক, বন্ধুসভার উপদেষ্টা ও কথাসাহিত্যিক

এর মধ্যে হঠাৎ একদিন জাতীয় পরিচালনা পর্ষদের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রিন্স শাহ আলমের উদ্যোগে ‘ভার্চ্যুয়াল সাংগঠনিক বৈঠক ২০২০’ শিরোনামে একটি পোস্ট করা হলো বন্ধুসভার অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে। এরপর সারা দেশের ১১৪টি বন্ধুসভার বন্ধুদের কল আসতে শুরু করল। কেউ কল করেন প্রিন্স শাহ আলমকে, আবার কেউ কেউ কল করেন বন্ধুসভার অফিশিয়াল নম্বরে। প্রশ্ন একটাই ‘ভাই আমাদের কবে? আমাদের বন্ধুদের তালিকা কবে পাঠাব?’, ‘আমাদের সব বন্ধু আগ্রহী, সবাইকে কিন্তু বৈঠকে অংশগ্রহণের সুযোগ দিতে হবে’, ‘আমাদের বন্ধুসভা থেকে একজন নয়, দুজন বক্তব্য দেবেন’—বন্ধুদের কাছ থেকে এ রকম নানা আবদার ছিল।

আমরা মানবিক গুণাবলিসম্পন্ন মানুষ হতে চাই। নিয়মিত বই পড়ুন, সুন্দর চলচ্চিত্র দেখুন। ভালো কাজের মধ্য দিয়ে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে।
ড. মুমিত আল রশিদ, প্রথম আলো বন্ধুসভার সভাপতি

কোনো কোনো বন্ধুসভা আবার তাদের অংশগ্রহণের তারিখ ঘোষণার আগেই বন্ধুদের তালিকা পাঠিয়ে দিয়েছে। সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়েন দলনেতা নির্ধারণ ও কোন কোন বন্ধু অংশ নেবেন তার তালিকা করা নিয়ে। আবার দলনেতা কী বলবেন, তাঁদের বিগত কার্যক্রম, বর্তমান অবস্থা ও ভবিষৎ পরিকল্পনা সাজানোর জন্য নিজেদের মধ্যে বৈঠকও করেন। বন্ধুদের মধ্যে নিজেদের সেরা প্রমাণ করার এক মৌন প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায়। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বন্ধুদের সঙ্গে চলে বৈঠকের বিভিন্ন তথ্য আদান-প্রদান। সারা দেশের সব বন্ধুসভার বন্ধুদের মধ্যে বৈঠক ঘিরে এক উৎসবের আবহ ছড়িয়ে পড়ে। করোনার মধ্যে বন্ধুদের কাছ থেকে এতটা সাড়া পেয়ে জাতীয় পর্ষদ সত্যিই অনেক আনন্দিত।

সাংগঠনিক বৈঠক মাসব্যাপী অনুষ্ঠিত হয় মোট ১২টি পর্বে। প্রথম পর্ব শুরু হয় ৩ অক্টোবর এবং সফলভাবে শেষ হয় ২৫ অক্টোবর। সারা দেশ থেকে ১২টি পর্বে অংশ নিয়েছেন ১০৪২ জন বন্ধু। এ ছাড়া বিভিন্ন পর্বে অংশ নেন জাতীয় পর্ষদের সদস্যরা, প্রথম আলোর স্থানীয় প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন বন্ধুসভার উপদেষ্টা ও পুরোনো বন্ধুরা।

বন্ধুরা জানান তাঁদের নানান কাজের অভিজ্ঞতার কথা। কী কী কার্যক্রম তাঁরা করেছেন, আগামীতে কী কী করবেন, জাতীয় পর্ষদের কাছে তাঁদের কী চাওয়া, এসব নানা কথা উঠে আসে বৈঠকগুলোতে।

২০২০ সালে বন্ধুসভার নেতৃত্বের পরিবর্তন হয়েছে। আমরা নতুন কমিটি সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি আপনাদের সঙ্গে নিয়ে বন্ধুসভাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে, নতুন নতুন ভালো কাজ উপহার দিতে। নতুন কমিটির পথচলায় আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
মৌসুমী মৌ, প্রথম আলো বন্ধুসভার সাধারণ সম্পাদক

বন্ধুরা বেশি করে ক্যারিয়ারবিষয়ক কর্মশালা আয়োজন চান, যাতে নিজেদের দক্ষ হিসেবে তৈরি করতে পারেন। নিজেরাই করতে চান এমন সব নানান আয়োজন।

প্রতি পর্বের শেষে ছিল প্রশ্নোত্তর পর্ব, যেখানে জাতীয় পর্ষদের সদস্যরা বন্ধুদের প্রশ্নের উত্তর দেন।

বৈঠকগুলোতে সাংগঠনিক কথাবার্তার শেষ দিকে বন্ধুরা গান, কবিতা পরিবেশন করেন যা বৈঠককে আনন্দপূর্ণ করে তোলে।

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বন্ধুসভার উপদেষ্টা ও কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিকূল সময়েও বন্ধুসভা ভালো কাজ করে যাচ্ছে। বন্ধুরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকেন, তবে যেকোনো ভালো কাজ আমরা সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারব।’ তিনি আরও বলেন, ‘আপনাদের সুন্দর কাজ দিয়ে আমরাই গড়ব সুন্দর বাংলাদেশ।’

বন্ধুসভা জাতীয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ড. মুমিত আল রশিদ বলেন, ‘আমরা মানবিক গুণাবলিসম্পন্ন মানুষ হতে চাই। নিয়মিত বই পড়ুন, সুন্দর চলচ্চিত্র দেখুন। ভালো কাজের মধ্য দিয়ে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। সামনে আমাদের নতুন কমিটি গঠন করা হবে, এটি সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে চাই আমরা। এ ছাড়া করোনাপরবর্তী সময়ে যেসব কর্মসূচি করা হবে, সেগুলোতেও আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ চাই। আপনাদের আলোকিত কাজের মাধ্যমে বন্ধুসভা পৌঁছাবে অনন্য মাত্রায়।’

সাংগঠনিভাবে সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করতে হলে নানাবিধ সামাজিক কাজে নিজেদের অংশগ্রহণ আরও বাড়াতে হবে।
শাকিল মাহবুব, প্রথম আলো বন্ধুসভার নির্বাহী সভাপতি

নির্বাহী সভাপতি শাকিল মাহবুব বলেন, ‘তরুণ বন্ধুরাই বন্ধুসভার প্রাণ, তাঁরাই বন্ধুসভার কাজগুলো এগিয়ে নিয়ে যান। তাই নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির জন্য যুগোপযোগী আধুনিক কার্যক্রমের কোনো বিকল্প নেই, সাংগঠনিভাবে সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করতে হলে নানাবিধ সামাজিক কাজে নিজেদের অংশগ্রহণ আরও বাড়াতে হবে। পাশাপাশি আন্তসম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ সুসংহত করতে হবে।’

জাতীয় পর্ষদের সাধারণ সম্পাদক মৌসুমী মৌ বলেন, ‘বন্ধুসভার সবচেয়ে বড় শক্তি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা বন্ধুরা। বন্ধুসভা মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ গড়ার ক্ষেত্র। এই ক্ষেত্র থেকে আপনি যেমন সমৃদ্ধ হবেন, ঠিক তেমনি অন্যদেরও সমৃদ্ধ করবেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘২০২০ সালে বন্ধুসভার নেতৃত্বের পরিবর্তন হয়েছে। আমরা নতুন কমিটি সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি আপনাদের সঙ্গে নিয়ে বন্ধুসভাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে, নতুন নতুন ভালো কাজ উপহার দিতে। নতুন কমিটির পথচলায় আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।’

সাংগঠনিক বৈঠকের মধ্য দিয়ে সারা দেশের বন্ধুরা নতুনভাবে সংগঠিত হলেন। তাঁরা একে অপরের কাছ থেকে কর্মপরিকল্পনা ও সাংগঠনিক বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারলেন।
প্রিন্স শাহ আলম, ভার্চ্যুয়াল সাংগঠনিক বৈঠকের সমন্বয়ক

সাংগঠনিক সম্পাদক ও ভার্চ্যুয়াল সাংগঠনিক বৈঠকের সমন্বয়ক ও সঞ্চালক প্রিন্স শাহ আলম বলেন, ‘এই সাংগঠনিক বৈঠকের মধ্য দিয়ে সারা দেশের বন্ধুরা নতুনভাবে সংগঠিত হলেন। তাঁরা একে অপরের কাছ থেকে কর্মপরিকল্পনা ও সাংগঠনিক বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারলেন। আশা করি এর ফলে বন্ধুরা সাংগঠনিকভাবে আরও বেশি শক্তিশালী হবেন এবং সফলতার সঙ্গে তাঁদের কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। কৃতজ্ঞতা সারা দেশের বন্ধুদের প্রতি। তাঁদের আন্তরিক সহযোগিতা ছাড়া এই বৈঠক সফলভাবে শেষ করা সম্ভব হতো না। বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই উপদেষ্টা আনিসুল হকসহ জাতীয় পরিচালনা পর্ষদের সব সদস্যের প্রতি।’

বৈঠকগুলোতে জাতীয় পর্ষদ থেকে আরও উপস্থিত ছিলেন ড. সোলায়মান কবীর, সাইদুল হাসান, জাফর সাদিক, ডা. মো. ফরহাদ পারভেজ, আব্দুল ওহাব, খায়রুন নাহার, ফারহান কবীর সিফাত, পৌলমী অদিতি, চৈতী চক্রবর্তী এবং মোশাররাত মেহবুবা ও ঢাকা মহানগর বন্ধুসভার উপদেষ্টা আশফাকুজ্জামান।

১২টি পর্বে যেসকল বন্ধুসভা ও দলনেতারা যুক্ত ছিলেন:

১ম পর্ব
যাত্রাবাড়ী থেকে যুক্ত ছিলেন সভাপতি সায়েম আহমেদ, কেরানীগঞ্জ থেকে সভাপতি আয়াত উল্লাহ চৌধুরী সায়মন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সভাপতি সাদিয়া সিদ্দিকা মিম, ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় সিটি ক্যাম্পাসের সভাপতি মেহেদি হাসান এবং আশুলিয়া ক্যাম্পাস থেকে ছিলেন সভাপতি জেরিন আফরিন, মিরপুর থেকে সভাপতি অনুপ ভৌমিক, সাভার থেকে সভাপতি শাহানা জাহান সিদ্দিকা, ঢাকা মহানগর বন্ধুসভা থেকে ছিলেন সাধারণ সম্পাদক গাজী আনিস। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাধারণ সম্পাদক মো. মামুন শেখ এবং উত্তরা থেকে সভাপতি জুল হক রহমান।

২য় পর্ব

গাজীপুর থেকে সভাপতি রেজাউল করিম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাধারণ সম্পাদক সাইমুম মৌসুমী বৃষ্টি, সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধুসভা থেকে সাধারণ সম্পাদক খায়রুল ইসলাম, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বন্ধুসভা থেকে সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ সামসুদ্দোহা, ক্যামব্রিয়ান স্কুল এন্ড কলেজ থেকে সভাপতি সামিরা সানজানা আদ্রিতা, ওয়াল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ থেকে সভাপতি খা্য়রুল রিয়াদ, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি থেকে সাধারণ সম্পাদক শেখ রাসেল ও ঢাবি লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউট থেকে সাংগঠনিক সম্পাদক আলতাফুন্নাহার আলো।

৩য় পর্ব

মানিকগঞ্জ বন্ধুসভা থেকে সভাপতি মাহাবুব আলম রাসেল, মুন্সিগঞ্জ বন্ধুসভা থেকে সদস্য এম এ রিন্টু, নারায়ণগঞ্জ বন্ধুসভা থেকে সভাপতি রাসেল আদিত্য, নরসিংদী থেকে সাধারণ সম্পাদক পল্টন চন্দ্র দাস, টাঙ্গাইল থেকে সাধারণ সম্পাদক শাতিল রহমান, কুমিল্লা বন্ধুসভা থেকে যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ফারজানা নিশাত, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সহসভাপতি রাশিদ আসেফ, মওলা ভাষানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাধারণ সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম।

৪র্থ পর্ব

খুলনা থেকে সভাপতি সুদ্বীপ কুমার, বাগেরহাট থেকে মানব সম্পদবিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, গোপালগঞ্জ থেকে পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক আশিকুল ইসলাম, মাদারীপুর থেকে সভাপতি সোহেল খান, শরিয়তপুর থেকে সভাপতি শাহিন সরকার, সাতক্ষীরা থেকে সভাপতি জাহিদা জাহান মৌ, যশোর থেকে সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান, নড়াইল থেকে সাধারণ সম্পাদক জীবন কুন্ডু, মোংলা (বাগেরহাট) থেকে সভাপতি ধীমান মন্ডল ও কেশবপুর (যশোর) থেকে সভাপতি এস এম শরিফুল ইসলাম।

৫ম পর্ব

ফরিদপুর বন্ধুসভা থেকে সাংগঠনিক সম্পাদক নাদিয়া আকতার, রাজবাড়ী বন্ধুসভা থেকে সাধারণ সম্পাদক শুভ চন্দ্র, কুষ্টিয়া বন্ধুসভা থেকে সভাপতি রজনী চৌধুরী, ঝিনাইদহ বন্ধুসভা থেকে সাকিব মোহাম্মদ আল হাসান, চুয়াডাঙ্গা বন্ধুসভা থেকে সভাপতি মো. রনি আলম, মেহেরপুর বন্ধুসভা থেকে সাংগঠনিক সম্পাদক মো. লিখন আহমেদ, চাঁদপুর বন্ধুসভা থেকে সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমান, গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) বন্ধুসভা থেকে সাধারণ সম্পাদক মো. মাহাফুজুর রহমান, শেখ কামাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে সাধারণ সম্পাদক সেলিম রেজা।

৬ষ্ঠ পর্ব

সিলেট থেকে সাধারণ সম্পাদক সৌরভ চন্দ্র দাস, হবিগঞ্জ থেকে সাধারণ সম্পাদক আসিফ হোসেন, মৌলভীবাজার থেকে সভাপতি আবুল কালাম, সুনামগঞ্জ থেকে সহসভাপতি শাহিদুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে সভাপতি ইকবাল হোসেন, কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) থেকে সভাপতি একে এম জাবের, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সভাপতি জনিক তালুকদার, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি (সিলেট) থেকে তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক তানিম আহমেদ ও সিলেট এমসি কলেজ থেকে সভাপতি আনোয়ার হোসেন।

৭ম পর্ব

বরিশাল থেকে নারী বিষয়ক সম্পাদক নাঈমা রহমান, ঝালকাঠি থেকে সাধারণ সম্পাদ উজ্জ্বল রহমান, বরগুনা থেকে সভাপতি সাইফুল ইসলাম, পটুয়াখালী থেকে নারী বিষয়ক সম্পাদক তানজিলা রাব্বী শাওদা, পিরোজপুর থেকে সমাজ কল্যাণ সম্পাদক শাফিউল মিল্লাত, ভোলা থেকে সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, গৌরনদী (বরিশাল) থেকে শ্রী কৃষ্ণ চক্রবর্তী, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) থেকে সভাপতি মোস্তফা জামান, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুাক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাধারণ সম্পাদক ফাতেমা জেরিন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মো. হাবিবুল্লাহ।

৮ম পর্ব

সিরাজগঞ্জ থেকে সহসভাপতি মো. নাজমুল ইসলাম, বগুড়া থেকে সভাপতি জিয়াউল ইসলাম, পাবনা থেকে সাধারণ সম্পাদক আনিকা তাসনিম, সান্তাহার (বগুড়া) থেকে সভাপতি রবিউল ইসলাম রবিন, রায়গঞ্জ (সিরাজগঞ্জ) থেকে সভাপতি মারুফা ইয়াসমিন, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাধারণ সম্পাদক টিপু কুমার গুপ্ত, পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে তন্ময় গালিব ও পুন্ড্র ইউনিভার্সিটি থেকে সভাপতি সোহানুর রহমান।

৯ম পর্ব

চট্টগ্রাম থেকে সহসভাপতি শিহাব জিসান, কক্সবাজার থেকে সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আবদুর রহিম, বান্দরবান থেকে সভাপতি সূচনা বড়ুয়া ইতু, পটিয়া (চট্টগ্রাম) থেকে সাধারণ সম্পাদক প্রান্ত বড়ুয়া চৌধুরী, রাঙামটি থেকে সাধারণ সম্পাদক রুনি চাকমা, নোয়াখালী থেকে নারী বিষয়ক সম্পাদক নুসরাত সাদিয়া, ফেনী থেকে সভাপতি শেখ আশিকুন্নবী সজীব, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাধারণ সম্পাদক রুবাইয়া রাখী, কক্সবাজার সিটি কলেজ থেকে সভাপতি মোহাম্মদ আবদুল্লাহ ও লক্ষ্মীপুর বন্ধুসভা থেকে সাধারণ সম্পাদক শাহাজান কামাল রিয়াদ।

১০ম পর্ব

ময়মনসিংহ থেকে সভাপতি মো. আবুল বাশার, জামালপুর থেকে সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাইমিনুল ইসলাম, নেত্রকোনা থেকে সাধারণ সম্পাদক মাহবুবা ইয়াসমিন, শেরপুর থেকে সহসভাপতি আল আমিন, কিশোরগঞ্জ থেকে সাধারণ সম্পাদক লুৎফুন্নেচ্ছা চিনু, সরিষাবাড়ী (জামালপুর) থেকে সভাপতি আলাদিন আল আসাদ, নালিতাবাড়ী (শেরপুর) থেকে সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ সাহা, ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) থেকে সভাপতি আসাদুজ্জামান সোহেল ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সভাপতি মো. ইউসুফ।

১১তম পর্ব

রাজশাহী থেকে সভাপতি বেলাল হোসেন, নাটোর থেকে সভাপতি মো. আনাস আওরিয়া, নওগাঁ থেকে সাধারণ সস্পাদক ফারহান শাহরিয়ার, জয়পুরহাট থেকে সহসভাপতি মো. পলাশ মাহমুদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে সভাপতি সাঈদ মাহমুদ, গাইবান্ধা থেকে সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান সরকার, লালপুর (নাটোর) থেকে সভাপতি আফজালুল, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংগঠনিক সম্পাদক সাদমান শাকিব নিলয়, বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাধারণ সম্পাদক রাব্বি উল জিলানী ও বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিরিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলোজী (নাটোর) থেকে সভাপতি মো. শাহরিয়ার রেজা।

১২তম পর্ব

পার্বতীপুর থেকে সভাপতি মেহবুবা আক্তার, নীলফামারী থেকে সভাপতি হাতেম আলী, সৈয়দপুর থেকে সভাপতি আসাদুজ্জামান, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সভাপতি মাহফুজুর রহমান ইমরান, পঞ্চগড় থেকে সভাপতি রায়হান শরিফ, লালমনিরহাট থেকে সাংগঠনিক সম্পাদক জামাল হোসেন, ঠাকুরগাঁও থেকে সভাপতি মো.ফরহাদুল ইসলাম, রংপুর থেকে যোগাযোগবিষয়ক সম্পাদক মো. সোহানুর রহমান, দিনাজপুর থেকে সভাপতি মো. ইসতিয়াক আহমেদ ও কুড়িগ্রাম থেকে সাধারণ সম্পাদক নুসরাত জাহান।

আব্দুল ওহাব: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক, বন্ধুসভা জাতীয় পরিচালনা পর্ষদ।