চাইল্ডকেয়ারের বাচ্চাদের সঙ্গে বন্ধুদের সারা দিন

চাইল্ডকেয়ারের বাচ্চাদের সঙ্গে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি বন্ধুসভার বন্ধুরা
ছবি: বন্ধুসভা

কর্মজীবী মা-বাবা জীবনের তাগিদে বেরিয়ে পড়েন তাঁদের কর্মস্থলে। সদ্য বেড়ে ওঠা বাচ্চাদের বেড়ে উঠতে লাগে আদর, যত্ন ও শিক্ষা। কে নেবে তাদের দায়িত্ব? ব্যস্ত মা-বাবাকে তো ছুটে যেতে হয় কাজে। পোশাক শিল্পে কর্মরত কর্মীদের বাচ্চাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে সেফটি অ্যান্ড রাইটস সোসাইটি চাইল্ডকেয়ার সাপোর্ট সেন্টার।

প্রথম আলোর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর রজতজয়ন্তী উপলক্ষে ‘একটি করে ভালো কাজ’-এর অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটিতে ছুটে যান ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি বন্ধুসভার বন্ধুরা। ৪ নভেম্বর মোহাম্মদপুরের ঢাকা উদ্যানে অবস্থিত সেফটি অ্যান্ড রাইটস সোসাইটি চাইল্ডকেয়ার সাপোর্ট সেন্টারে গিয়ে বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটান বন্ধুরা। এ সময় বন্ধুরা বাচ্চাদের জন্য চারটি সাইকেল রাইডার ও চকলেটসামগ্রী সঙ্গে করে নিয়ে যান।

বাচ্চাদের জন্য চারটি সাইকেল রাইডার উপহার হিসেবে নিয়ে যান বন্ধুরা
ছবি: বন্ধুসভা

প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক জানান, তাঁরা এই বাচ্চাগুলোকে প্রতিদিন খাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো ও প্রাথমিক পড়াশোনা করিয়ে থাকেন। সেখানে বাচ্চারা সুন্দর পরিবেশে বড় হয়ে উঠছে। প্রতিদিন সকালে মা-বাবা স্বাক্ষর করার মাধ্যমে তাঁদের সন্তানকে এখানে রেখে যান এবং বিকেলে কর্মস্থল থেকে ফেরার সময় বাড়ি নিয়ে যান।

কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি বন্ধুসভার উপদেষ্টা আতিকুর রহমান, সভাপতি মনসুরুল হক, সাধারণ সম্পাদক তারেক রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুজ্জামান তামিম, সাংগঠনিক সম্পাদক নাসির উল্লাহ, অর্থ সম্পাদক মেহেদী হাসান, দপ্তর সম্পাদক কাজী রাফিত, সমাজকল্যাণ সম্পাদক ফারজানা খানম, তথ্য ও যোগাযোগ সম্পাদক মরিয়ম আক্তার ও কার্যনির্বাহী সদস্য আদিবা মূহসীনিন।

কার্যনির্বাহী সদস্য, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি বন্ধুসভা