‘আলোকিত মানুষ হতে হলে বই পড়তে হবে। গুণগত শিক্ষা অর্জন করতে হবে। গুণগত শিক্ষা অর্জনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো গ্রন্থাগার। শুধু পাঠ্যপুস্তকের মাধ্যমে পরিপূর্ণ শিক্ষালাভ কখনোই সম্ভব নয়। পাঠ্যবই শুধু পরীক্ষা পাসের সনদ দেয়, জীবনের জন্য অপরিহার্য পরিপূর্ণ শিক্ষা দেয় না। গ্রন্থাগার শিক্ষাব্যবস্থার হৃৎপিণ্ডস্বরূপ। এর মাধ্যমে বিভিন্ন সভ্যতা ও জাতির ইতিহাস জানা যায়। শিক্ষার্থীসহ আমাদের সবার জ্ঞানপিপাসা মেটাতে গ্রন্থাগারের বিকল্প নেই। গ্রন্থাগার আমাদের মেধার বিকাশ ও বুদ্ধিগত পরিপক্বতা অর্জনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে।’
৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উপলক্ষে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বন্ধুসভার উদ্যোগে আলোচনা সভায় এ কথা বলেন বক্তারা। বিকেলে জেলা শহরের সাটু হল মার্কেটের প্রমিত কার্যালয়ে এটি অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন উপদেষ্টা আনোয়ার হোসেন, আজিজুর রহমান, সভাপতি আরাফাত মিলেনিয়াম, সাংগঠনিক সম্পাদক আসিফ আহমেদ, অর্থ সম্পাদক আলীউজ্জামান নূর প্রমুখ। তাঁরা গ্রন্থাগারের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে বক্তব্য দেন। সঞ্চালনা করেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাফিউল হাসান।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মাসরুফা খাতুন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদ হাসান, দপ্তর সম্পাদক মেঘলা খাতুন, পাঠাগার ও পাঠচক্র সম্পাদক ফাবিহা ফারজানা, জেন্ডার ও সমতাবিষয়ক সম্পাদক জুবায়ের আহমেদ, পরিবেশ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক রাকিবুল হাসান, বইমেলা সম্পাদক মেরাজুল ইসলাম, কার্যনির্বাহী সদস্য শিফা বিনতে হাবিব, আহমেদ ওয়ালিদ, শাকিল হোসেন, বন্ধু আসেফ উৎস, মুসফিক মাহদি, মো. মারুফ, সৈয়দ আমিরুল মোমেনীনসহ অন্যরা।
সভাপতি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ বন্ধুসভা