‘প্রথম আলো সত্য তথ্য প্রকাশ করে’

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে প্রথম আলোর বর্ষপূর্তি উদ্‌যাপন অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষকদের সঙ্গে বন্ধুসভার বন্ধুরাছবি: অদিত আল নাফিউ

প্রথম আলো কেবল একটি সংবাদপত্র নয়, রাষ্ট্রে ও সমাজে শুভ, কল্যাণ ও শ্রেয়োবোধ প্রতিষ্ঠায় সচেষ্ট একটি প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের তরুণ সমাজের বিশাল একটি সংখ্যা বন্ধুসভার মাধ্যমে প্রথম আলোর সঙ্গে যুক্ত আছে। তারা এ দেশের ভবিষ্যতের নির্মাতা। তাদের রুচি, মেধা ও মূল্যবোধের ওপরই নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যৎ কতটা উজ্জ্বলতর হবে। এ ছাড়া সাহিত্য, শিল্প, সংস্কৃতি, খেলাধুলা ও জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা এবং বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক কাজে অংশ নিয়ে প্রথম আলো বন্ধুসভার বন্ধুরা দেশপ্রেম ও মানবকল্যাণে নিজেদের দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলছেন।

৬ নভেম্বর ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে প্রথম আলোর ২৬তম বর্ষপূর্তি উদ্‌যাপন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন বক্তারা। ইউনিভার্সিটির কাজী নজরুল ইসলাম এডুপ্লেক্সে এটির আয়োজন করে ড্যাফোডিল বন্ধুসভা। সঞ্চালনা করেন কার্যনির্বাহী সদস্য মুশফিক জামাল ও মুসাভভির সাকির।

ড্যাফোডিল বন্ধুসভার কনভেনর আনোয়ার হাবিব কাজল বলেন, ‘সত্যে পথে ২৬! এই মন্ত্রে প্রথম আলোর ২৬ বছর। সত্যের আলোকে ছড়িয়ে দেওয়ার মূলমন্ত্রে কাজ করে যাচ্ছে ড্যাফোডিল বন্ধুসভা। প্রথম আলো ও বন্ধুসভা এভাবেই আরও সামনে এগিয়ে যাক।’

বন্ধুসভার উপদেষ্টা মিলান খান বলেন, বন্ধুসভা একটি পরিবারের মতো। পরিবারের সবাইকে এক হয়ে কাজ করতে হবে এবং প্রথম আলোর মতো সত্যের পথে চলতে হবে।

স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর অমিত চক্রবর্তী চোটন বলেন, ‘প্রথম আলো সত্য তথ্য প্রকাশ করে। পাশাপাশি আমাদের উপহার দিয়েছে শুদ্ধ সংস্কৃতি। তাদের সব কার্যক্রমকে আমি সর্বদা সাধুবাদ জানাই।’ বক্তব্য শেষে তিনি একটি গান পরিবেশন করেন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কর্মকর্তা কাওসার হামিদ, চন্দন হাইদার ও তাহমিদ চৌধুরী। সমাপনী বক্তব্য দেন বন্ধুসভার সভাপতি সাব্বির আহমেদ। বন্ধুদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি আদিবা জামান, তমাল মালাকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকরামুল ইসলাম, সহসাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন, অর্থ সম্পাদক নাজমুল হাসান, দপ্তর সম্পাদক নাবিল মাহমুদ, প্রচার সম্পাদক আবদুর রহমান, সাংস্কৃতিক সম্পাদক জাকিয়া লিমা, পাঠাগার ও পাঠচক্র সম্পাদক ঈশিতা মণ্ডল, মুক্তিযুদ্ধ ও গবেষণা সম্পাদক অদিত আল নাফিউ, দুর্যোগ ও ত্রাণ সম্পাদক অনিক ভূষণ সাহা, জেন্ডার ও সমতাবিষয়ক সম্পাদক ফারহানা কেয়া, বন্ধু তাসফিয়া তাবাসসুম ও তানহা তাসনিম।