‘সোনালী দুঃখ’ উপন্যাসটি প্রাচীন সেলটিক যুগের বিখ্যাত প্রেমকাহিনির নায়ক ত্রিস্তান (দুঃখ) ও নায়িকা ইসল্ট (সোনালী) অবলম্বনে রচিত। যেই প্রেমকাহিনিকে বলা যায় মধ্যযুগের রাধা- কৃষ্ণের কাহিনি। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এই কাহিনিকে বাংলায় নতুনভাবে উপস্থাপন করেছেন, যেখানে প্রেম, কর্তব্য, বিশ্বাসঘাতকতা, দুঃখ ও আত্মত্যাগ এক অনন্য কাব্যিক রূপে চিত্রিত হয়েছে।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বহুল আলোচিত উপন্যাস ‘সোনালী দুঃখ’ নিয়ে পাঠচক্রের আসর করেছে নোয়াখালী বন্ধুসভা। ১১ এপ্রিল বিকেলে প্রথম আলো নোয়াখালী অফিসে এটি অনুষ্ঠিত হয়। সঞ্চালনা করেন পাঠাগার ও পাঠচক্র সম্পাদক শাহিদা রেশমি।
উপন্যাস পর্যালোচনায় সহসভাপতি আবদুর রহিম বলেন, ‘সত্যিকারের ভালোবাসা কখনো হারায় না। একই সঙ্গে প্রেম মানে শুধু একত্র হওয়া নয়।’
সাংগঠনিক সম্পাদক সানি তামজীদ বলেন, ‘জীবনে সব সময় আবেগের জয় হয় না, অনেক সময় কর্তব্য বড় হয়ে ওঠে।’
দপ্তর সম্পাদক নয়ন চন্দ্র কুরী বলেন, ‘গোপন প্রেমের পরিণতি সর্বদা মধুর হয় না। তবে প্রেম শাশ্বত, মৃত্যু তার সীমা নয়।’
দপ্তর সম্পাদক, নোয়াখালী বন্ধুসভা