নোয়াখালী বন্ধুসভার পাঠচক্রে ‘সাহিত্য যেভাবে প্রতিরোধকে ভাষা দেয়’
সম্প্রতি প্রথম আলোর সাহিত্য পাতা অন্য আলোয় প্রকাশিত হয়েছে সুমন সাজ্জাদের লেখা ‘সাহিত্য যেভাবে প্রতিরোধকে ভাষা দেয়’। লেখাটির মূল বিষয়বস্তু ‘সাহিত্য কীভাবে মানুষের ভাষা হয়ে ওঠে এবং কীভাবে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধের ভাষা হয়ে ওঠে’। সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাহিত্যে প্রতিবাদের সুরও লেখাটিতে উঠে আসে।
৪ অক্টোবর লেখাটি নিয়ে পাঠচক্র করেছে নোয়াখালী বন্ধুসভা। প্রথম আলোর নোয়াখালী অফিসে এটি অনুষ্ঠিত হয়।
সভাপতি আসিফ আহমেদ বলেন, ‘যেন এক শতাব্দী নীরবতা ভেঙে মানুষ কথা বলতে চাইছে। বলা না বলা কথাগুলো ঠাঁই নিয়েছে মনের অনন্ত গহ্বরে। যা কিনা পরবর্তী সময়ে সাহিত্য আকারে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে পাঠকের কাছে পৌঁছে যায় প্রতিরোধের সুরে। লেখক চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন।’
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শিমুল বলেন, ‘যুগে যুগে জীবনানন্দ, কাজী নজরুলের মতো অসংখ্য মানব, সাধারণ মানুষের মনের অভিব্যক্তি তুলে ধরেছেন সাহিত্যের মাধ্যমে। পৃথিবীজুড়ে প্রায় প্রতিটি আধুনিক জাতি আত্মবিকাশ ও প্রকাশের মাধ্যম হিসেবে সাহিত্যকে বেছে নিয়েছে।’
পাঠচক্রে আরও উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক উম্মে ফারহিন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক তাজকির হোসেন, বন্ধু ইমতিয়াজ দোলন, প্রচার সম্পাদক সানি তামজিদ, পরিবেশ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক শাহিদা রেশমি, কার্যনির্বাহী সদস্য নয়ন কুরীসহ অন্য বন্ধুরা।
পরিবেশ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক, নোয়াখালী বন্ধুসভা