রূপকার্থে স্বাধীনতা ও পরাধীনতার স্বরূপ ‘ক্রীতদাসের হাসি’

পাঠচক্র শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধুসভার বন্ধুরাছবি: বন্ধুসভা

শওকত ওসমানের কালজয়ী উপন্যাস ‘ক্রীতদাসের হাসি’ প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৬৩ সালে। দেশে তখন চলছে আইয়ুব খানের সামরিক শাসন। স্বৈরাচারী শাসনকে ব্যঙ্গ করে শওকত ওসমান উপন্যাসটি রচনা করেন। আলিফ লায়লার মতো করে সাজানো উপন্যাসে লেখক রূপকার্থে স্বাধীনতা ও পরাধীনতার স্বরূপ তুলে ধরেছেন। ‘ক্রীতদাসের হাসি’ নামের হাসি শব্দের মাধ্যমে মূলত গণতন্ত্রকে বোঝানো হয়েছে।

১২ ফেব্রুয়ারি বইটি নিয়ে পাঠচক্রের আসর করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধুসভা। বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল প্রাঙ্গণে এটি অনুষ্ঠিত হয়। পাঠচক্রে ‘ক্রীতদাসের হাসি’ উপন্যাস নিয়ে আলোচনা করেন মামুনুর রশীদ, মেহেদী হাসান, সিদরাতুল মুনতাহা, আনমুন জেসমিন ও নিয়ন মনি।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন মোশাররফ খান, রিফাত হোসেন, সাদিয়া খুশি, জিনিয়া জাফরিন খান, তানিয়া মৌ প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন পাঠাগার ও পাঠচক্রবিষয়ক সম্পাদক ইয়াসির আরাফাত।

পাঠচক্র শেষে নির্ধারিত বইয়ের ওপর কুইজের আয়োজন করা হয়। বিজয়ীদের পুরস্কৃত করার মাধ্যমে আয়োজনের সমাপ্তি ঘটে।

পাঠাগার ও পাঠচক্রবিষয়ক সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধুসভা